Dhikr Series Subhanallah

যিকির সিরিজ – পর্ব ০১ : সুবহানাল্লাহ

বিভাগ: মুসলিম চরিত্র

সম্ভাব্য পড়ার সময়: ৩ মিনিট

” সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, আল্লাহু আকবার “

এই চারটি বাক্য আমাদের নিয়মিত পড়ার জন্য উৎসাহিত করা হয়েছে। কিন্তু আসলে এগুলো দ্বারা কী বুঝায়?

অনেক মানুষ মনে করে সুন্দর দুআ মানেই লম্বা আর তাতে ভারী ভারী শব্দ থাকবে। অথচ এই চারটি বাক্যের ক্ষেত্রে রসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,

আল্লাহর নিকট বেশি পছন্দনীয় বাক্য এই চারটি। ~সহীহ মুসলিম | ২১৩৭

রাসূলাল্লাহ ﷺ আরো বলেছেন,

সূর্য যা কিছুর উপর উদয় হয় তার চেয়ে এগুলো বলা তার কাছে প্রিয়। » সহীহ মুসলিম | ২৬৯৫

এমনকি আমাদের পিতা ইব্রাহিম عليه السلام বলেছেন

জান্নাতের যমীন সুগন্ধি সমৃদ্ধ এবং সেখানকার পানি অত্যন্ত সুস্বাদু। তা একটি সমতল ভূমি এবং তার গাছপালা হল “সুবহানাল্লাহ ওয়ালহামদু লিল্লাহ ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার”। » জামে’ আত-তিরমিজি | ৩৪৬২

আমরা যদি এই যিকির গুলোর গভীর অর্থ,এগুলো বলার ফযীলত এবং কখন এগুলো বলতে হবে তা জানি তাহলে আমরা আল্লাহর সাথে আরো গভীরভাবে কানেক্টেড হতে পারবো।

বেশ কয়েক পর্বের এই সিরিজে আমরা যিকির গুলোর অর্থ,ফযীলত এবং কখন পড়তে হয় তা জানার চেষ্টা করবো ইন শা আল্লাহ বিইযনিল্লাহ।

আল্লাহ ﷻ আমাদের ‘আল্লাহকে অধিকহারে স্মরণকারী মানুষদের’ অন্তর্ভুক্ত করুন আমিন।

❁ পর্ব ০১ | সুবহানাল্লাহ | যিকির সিরিজ ❁

সুবহানাল্লাহ হচ্ছে ফেরেশতা দের যিকির।ফেরেশতাদের বলা হয় ‘আল মুসাব্বিহুন’ যারা দিন রাত সবসময় আল্লাহর পবিত্রতা ঘোষণা করে এবং তারা এতে ক্লান্ত হয়না।

সুবহানাল্লাহ অর্থ আল্লাহ তাআলা পুতঃপবিত্র।আল্লাহ পবিত্র অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা যাবতীয় মন্দ ও সকল প্রকার দোষ-ত্রুটি থেকে সম্পূর্ণ পবিত্র।

রাসুলাল্লাহ ﷺ বলেছেন,

আসমান তো চড়চড় শব্দ করছে, আর সে এই শব্দ করার যোগ্য। তাতে এমন চার আঙ্গুল পরিমাণ জায়গাও নেই যেখানে কোন ফেরেশতা আল্লাহ্‌ তা’আলার জন্যে অবনত মস্তকে সাজদায় পড়ে না আছে। » জামে’ আত-তিরমিজি | ২৩১২

রাসূলাল্লাহ ﷺ আরো বলেছেন,

আল্লাহর আরশ ৮ জন শক্তিশালী ফেরেশতা ধারণ করে আছেন। তাদের মধ্যে ৪ জন বলেন, ইয়া আল্লাহ আপনি মহাপবিত্র ও সকল প্রশংসা আপনার ই জন্য।আপনি সর্ব জ্ঞানী তবু আপনি কতই না সহনশীল।

অপর ৪ জন বলেন, ইয়া আল্লাহ আপনি মহাপবিত্র এবং সকল প্রশংসা আপনার ই জন্য। আপনি সর্বক্ষমতাবান তবু আপনি কতই না ক্ষমাশীল।

এর মানে হচ্ছে আল্লাহ বান্দাদের ব্যাপারে সব জানেন। তাদের অবাধ্যতাও তার জ্ঞানে আছে তাও তিনি বান্দাদের প্রতি সহনশীল এবং তাদের প্রতি রহমত দান করেন। আবার আল্লাহ সর্বশক্তিমান।তার কাউকে প্রয়োজন নেই। তিনি অমুখাপেক্ষী।তার জবাবদিহি করার কিছু নেই। তবু তিনি বান্দাদের ক্ষমা করে দেন। সুবহানাল্লাহ!

যখন বিচার দিবসে মিযান স্থাপন করা হবে। এটা মানুষের হিসাব গ্রহণের জন্য স্থাপিত হবে,ফেরেশতাদের জন্য না। তবুও তারা ভয়ে থাকবেন এবং বলবেন আল্লাহ আপনি মহাপবিত্র আমরা আপনার যথাযথ ইবাদত করতে পারিনি যেভাবে আপনি ইবাদত পাওয়ার যোগ্য।

এবং রাসূলাল্লাহ ﷺ আমাদের জানিয়েছেন মানুষ যখন জান্নাতে যাবে তখন তারা শাশপ্রশ্বাসের মত আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করবে।

» সহীহ মুসলিম | ২৮৩৫

সুবহানাল্লাহ মূলত আল্লাহ সমস্ত ভুল ত্রুটির ঊর্দ্ধে এটা ঘোষণা দেওয়া এবং আল্লাহ নিখুঁত মহাপবিত্র এটা বর্ণনা করা। এটা শুধু আল্লাহর জন্যই ,আর কোনো সত্তার জন্য এটা কোনোভাবেই প্রযোজ্য না।পবিত্রতা একমাত্র তারই,পরিপূর্ণ নিখুঁত সত্তা একমাত্র তিনিই।

কুরআনে ৭ টি মুসাব্বিহাত সূরায় আমরা পাই,

“পবিত্র মহান সে সত্তা, যিনি তাঁর বান্দাকে রাতে নিয়ে গিয়েছেন আল মাসজিদুল হারাম থেকে আল মাসজিদুল আকসা পর্যন্ত।” » সূরা বনী ইসরাইল | ১৭:১

“তারা(ফেরেশতারা)দিন-রাত তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে , তারা ক্লান্তও হয় না।” » সূরা আল আম্বিয়া | ২১:২০

‘আর আমার জন্য করে দিন একজন সাহায্যকারী আমার স্বজনদের মধ্য থেকে আমার ভাই হারুনকে,তার দ্বারা আমার শক্তি সুদৃঢ় করুনএবং তাকে আমার কাজে অংশীদার করুন।যাতে আমরা আপনার প্রচুর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করতে পারি » সূরা ত্ব হা | ২০:২৯-৩৩

মুসা عليه السلام যখন আল্লাহকে দেখতে চেয়েছিলেন তার পর বলেছিলেন,

“যখন তিনি জ্ঞান ফিরে পেলেন তখন বললেন, ‘মহাপবিত্র আপনি , আমি অনুতপ্ত হয়ে আপনার কাছে তাওবাহ্‌ করছি এবং মুমিনদের মধ্যে আমিই প্রথম।” » সূরা আরাফ | ৭:১৪৩

“সাত আসমান এবং যমীন এবং এগুলোর মাঝের সব কিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে এবং এমন কিছু নেই যা তাঁর সপ্রশংস পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে না; কিন্তু তাঁদের পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা তোমরা বুঝতে পার না।” » সূরা বনী ইসরাইল | ১৭:৪৪

আমরা যখন জায়নামাজে আমাদের মাথা মাটিতে রেখে বলি সুবহানাল্লাহ রব্বিয়াল আলা অর্থাৎ মহাপবিত্র আমার রব তিনি অতি মহান। আমরা যখন মাটিতে মাথা রেখে এটা বলছি ,যে সকল ফেরেশতা এটা লিখছেন তারা সবাই আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করছেন। সুবহানাল্লাহ!

আমরা রুকু সিজদাহ তে প্রতিনিয়ত আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করছি এবং তিনি যে সকল ভুল ত্রুটির ঊর্দ্ধে তা বর্ণনা করি। যেসময় আমরা ভুল ত্রুটি থেকে আল্লাহর দূরত্ব বর্ণনা করি ঠিক একই সময় আমাদের সাথে আল্লাহর দূরত্ব কমার কথাও বলি।

আমরা বলি ‘পবিত্রতা বর্ণনা করছি আমার রবের যিনি সুমহান’। ‘আমার রবের’। অর্থাৎ আল্লাহ নিজে সমস্ত ভুল ত্রুটি থেকে পবিত্র হওয়া সত্বেও আমাদের মত ভুল ত্রুটিপূর্ণ মানুষ থেকে উনি নিজেকে দূরে রাখেননি। তিনি আমাদের এতটা কাছে টেনে নিয়েছেন যে আমরা তাকে আমার রব বলার অধিকার পাই। সুবহানাল্লাহ!

কখন আমরা সুবহানাল্লাহ বলবো??

০১) এমন কোনো কথা বা কাজ এর সময় যখন আমরা দেখবো এটা আল্লাহর মর্যাদার সাথে যায়না। যেমন কুরআনে এসেছে,

“আর তারা বলে, ‘পরম করুণাময় সন্তান গ্রহণ করেছেন।’ তিনি মহাপবিত্র। বরং তারা (যাদের তারা সন্তান বলে) সম্মানিত বান্দা।” » সূরা আম্বিয়া | ২১:২৬

০২) এমন কিছু যেটা একমাত্র আল্লাহ্ ই করতে পারেন, তার নিয়ন্ত্রণে, তার ক্ষমতায় সেক্ষেত্রে।

আল্লাহ ﷻ বলেন,

“তিনিই ভয় ও আশা সঞ্চার করার জন্য তোমাদেরকে বিজলী দেখান এবং তিনি ভারী মেঘমালা সৃষ্টি করেন।আর বজ্র তার সপ্রশংস তাসবীহ পাঠ করে এবং ফেরেশতারাও তার ভয়ে। আর তিনি গর্জনকারী বজ্র পাঠান। অতঃপর যাকে ইচ্ছা তা দ্বারা আঘাত করেন।” » সূরা আর রাদ | ১৩:১২-১৩

তখন আমরা সুবহানাল্লাহ বলবো কারণ আমরা তখন টের পাই যে আমাদের ক্ষমতা কত সীমিত আর আল্লাহর ক্ষমতা কত বেশি। আমরা কখনোই এসব ঘটনা নিয়ন্ত্রণ বা এগুলোর ফল নির্ধারণ করতে পারবোনা একমাত্র আল্লাহ ই পারেন। তাই তখন আমরা নিজেদের ক্ষুদ্রতা উপলদ্ধি করে আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করি।

০৩) তওবার একটা অংশ হচ্ছে সুবহানাল্লাহ।

আমরা বলতে চাই “আল্লাহ তুমি মহাপবিত্র। আমার অপবিত্রতা যেন তোমার আমার মধ্যে বাধা না হয়ে দাঁড়ায়। আমাকে পবিত্র করো ইয়া রব!”

যেমনটা মাছের পেটের ভেতর থাকাবস্থায় ইউনুস (আঃ) দোয়া করেছিলেন

لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ سُبْحَانَكَ إِنِّي كُنْتُ مِنَ الظَّالِمِينَ

অর্থ: তুমি ছাড়া সত্য কোন মা’বুদ নেই! তুমি পবিত্র! আমি তো জালিমদের একজন!

» সূরা আম্বিয়া | আয়াত ৮৭

০৪) যখন আল্লাহর পথে দাওয়াত দিতে গিয়ে কষ্ট বা অপমানের শিকার হই তখন আল্লাহর আমাদের ধৈর্য ধরতে ও তার পবিত্রতা বর্ণনা করতে বলেছেন।

আল্লাহ ﷻ বলেন,

“অতএব তারা যা বলে তাতে আপনি ধৈর্য ধারণ করুন এবং আপনার রবের সপ্ৰশংস পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করুন সূর্যোদয়ের আগে ও সূর্যাস্তের আগে।”

» সূরা ক্বফ | ৫০:৩৯

০৫) যখন আল্লাহ বিজয় দিবেন, সাফল্য দিবেন তখন আমাদের দায়িত্ব বেশি বেশি আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করা।

“যখন আসবে আল্লাহর সাহায্য ও বিজয়। আর আপনি মানুষকে দলে দলে আল্লাহর দ্বীনে প্রবেশ করতে দেখবেন।তখন আপনি আপনার রবের প্ৰশংসাসহ তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করুন এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন, নিশ্চয় তিনি তাওবা কবুলকারী।”

» সূরা আন নাসর | ১১০:১-৩

রাসূলাল্লাহ ﷺএই আয়াতের প্রেক্ষিতে তার জীবনের শেষ দিকে তাসবিহ এর পরিমাণ অনেকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছিলেন।

০৬) আল্লাহ আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে বিশেষ করে সকাল সন্ধ্যা তার পবিত্রতা বর্ণনা করতে নির্দেশ দিয়েছেন।

“অতএব তোমরা আল্লাহর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কর যখন তোমরা সন্ধ্যায় উপনীত হও আর সকালে।”

» আর রুম | ৩০:১৭

০৭) প্রতি ফরয নামাজের পর ১০বার সুবহানাল্লাহ পড়া জান্নাতীদের একটা বৈশিষ্ট্য এবং তা অনেক আমলের চেয়েও মর্যাদা সম্পন্ন।

» জামে’ আত-তিরমিজি | ৩৪১০

» সহিহ বুখারী | ৬৩২৯

প্রতি ফরয নামাযের পর ৩৩ বার পড়লে সমুদ্রের ফেনার চেয়েও বেশি গুনাহ মাফ হয়।

» সহীহ মুসলিম | ৫৯৭

০৮) নবী (ﷺ) বললেন,

যে ব্যক্তি ১০০ বার বলবে সুবহা-নাল্লা-হ তার জন্য এক হাজার সওয়াব লেখা হবে অথবা তার এক হাজার পাপ মুছে ফেলা হবে।

» সহীহ মুসলিম | ২৬৯৮

০৯) যখন পবিত্রতা ও প্রশংসা একসাথে করা হয় তখন বিষয়টা কেমন হয়?

রাসূলুল্লাহ্‌ (ﷺ) বলেন,

যে ব্যক্তি দৈনিক ১০০ বার বলে –

سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِهِ

সুব্‌হা-নাল্লা-হি ওয়া বিহামদিহী

আমি আল্লাহ্‌র প্রশংসা ও পবিত্রতা ঘোষণা করছি।

তার পাপসমূহ মুছে ফেলা হয়, যদিও তা সাগরের ফেনারাশির সমান হয়ে থাকে।

» বুখারী | ৬৪০৫

১০) জান্নাতের একটি খেজুর গাছ রোপন

যে ব্যক্তি বলবে –

سُبْحَانَ اللَّهِ الْعَظِيمِ وَبِحَمْدِهِ

সুবহা-নাল্লা-হিল ‘আযীম ওয়া বিহামদিহী

মহান আল্লাহ্‌র প্রশংসার সাথে তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছি।

তার জন্য জান্নাতে একটি খেজুর গাছ রোপণ করা হবে।

» তিরমিযী | ৩৪৬৪

১১) যিকির যা জবানে সহজ আর মীযানের পাল্লায় ভারী

রাসূলুল্লাহ্‌ (ﷺ) বলেছেন,

দুটি বাক্য এমন রয়েছে, যা জবানে সহজ, মীযানের পাল্লায় ভারী এবং করুণাময় আল্লাহ্‌র নিকট অতি প্রিয়। আর তা হচ্ছে

سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِهِ، سُبْحَانَ اللَّهِ الْعَظِيمِ

সুব্‌হা-নাল্লা-হি ওয়া বিহামদিহী, সুব্‌হা-নাল্লা-হিল ‘আযীম

আল্লাহ্‌র প্রশংসাসহকারে তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা বর্ণনা করছি। মহান আল্লাহ্‌র পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছি।

» বুখারী | ৬৪০৬

১২) সকালে ৩ বার এই জিকির পড়া ফজরের পর থেকে দুপুরের আগ পর্যন্ত জিকির করার চেয়ে বেশি সওয়াবের।

سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِهِ عَدَدَ خَلْقِهِ وَرِضَى نَفْسِهِ وَزِنَةَ عَرْشِهِ وَمِدَادَ كَلِمَاتِهِ

সুব’হা-নাল্লা-হি ওয়াবি’হামদিহী, ‘আদাদা খাল্‌ক্বিহী, ওয়ারিদ্বা- নাফ্‌সিহী, ওয়া ঝিনাতা ‘আরশিহী ওয়া মিদা-দা কালিমাতিহী।

পবিত্রতা আল্লাহ্‌র এবং প্রশংসা তাঁরই, তাঁর সৃষ্টির সমসংখ্যক, তাঁর নিজের সন্তুষ্টি পরিমাণে, তাঁর আরশের ওজন পরিমাণে এবং তাঁর বাণীসমূহ লেখার কালি পরিমাণ (অগণিত অসংখ্য)

» সহীহ মুসলিম | ২৭২৬

১৩) রাতে ঘুমের আগে ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ পড়া একজন খাদিমের চেয়েও উত্তম।

» সহিহ বুখারী | ৬৩১৮

সুবহানাল্লাহ অনেক মাহাত্ম্যপূর্ন একটা যিকির। আমরা নিজেদের রাত দিন তাসবিহ তে ব্যস্ত রাখব ইন শা আল্লাহ। আল্লাহ আমাদের সর্বদা তার পবিত্রতা বর্ণনাকারীদের অন্তর্ভুক্ত করুন এবং আমাদের গুনাহ ক্ষমা করুন। আমীন।

শেয়ার:
guest

0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments